Skip to main content
যোগাযোগ করুন

আমরা আমাদের প্রকল্প আরও আলোচনা করতে খুশি হব। ইউকে বা বাংলাদেশ দলের সাথে যোগাযোগ করুন:

ডঃ কেলি থর্নবার, ইউনিভার্সিটি অফ এক্সেটার, ইউকে

k.thornber@exeter.ac.uk

ডঃ মোঃ মিজানুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিশ, বাংলাদেশ

Muhammad.Rahman@cgiar.org

বাংলাদেশে টেকসই চিংড়ি শিল্পের জন্য হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তা উন্নয়ন

চিংড়ি হ্যাচারি প্রকল্পের হোম পেজ

প্রকল্পের সারসংক্ষেপ

চিংড়ি শিল্প বাংলাদেশের জন্য একটি গুরত্বপূর্ণ খাদ্য, গ্রামীণ আয় ও জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উৎস। কিন্তু ব্যাপক রোগ সংক্রমণ ও প্রতিকূল পরিবেশের প্রভাবে এই শিল্পের টিকে থাকা এখন প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। সারা বাংলাদেশে চিংড়ি চাষিরা চিংড়ি উৎপাদনের জন্য হ্যাচারি থেকে পাওয়া পোস্ট-লার্ভা (পিএল) এর উপর নির্ভরশীল। তাই আমাদের চিংড়ি শিল্পকে দীর্ঘস্থায়ী বা টেকসই করতে হলে প্রথমেই হ্যাচারিগুলোতে কিছু কৌশলগত পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে, কারণ অস্বাস্থ্যকর পোনা চিংড়ির খামারগুলোতে রোগ সংক্রমনের ঝুঁকি অনেক বাড়িয়ে দেয় এবং এতে নিম্নমানের চিংড়ি উৎপাদিত হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, হ্যাচারিগুলো অতিরিক্ত রোগ সংক্রমণের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং অনেকেই এই ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছেন।

এই প্রকল্পে, আমরা বাংলাদশের কক্সবাজার অঞ্চলে অবস্থিত চিংড়ি হ্যাচারিগুলোর সাথে কাজ করেছি। আমরা জৈবনিরাপত্তা বৃদ্ধির মাধ্যমে হ্যাচারিগুলকে টেকসই করতে সাহায্য করছি। চিংড়ি হ্যাচারিগুলোতে উন্নত জৈবনিরাপত্তা ব্যবস্থার চর্চা চিংড়ির রোগের প্রকোপ কমাতে বা নিয়ন্ত্রণ করতে, প্রাণী স্বাস্থ্য উন্নত করতে এবং প্রতিকূল পরিবেশের প্রভাব হ্রাস করতে অনেক সাহায্য করবে।

এটি অর্জন করতে, আমরা যা করেছি:

  •  জৈবনিরাপত্তা বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ - (সংগৃহীত তথ্যের লিঙ্ক)। এই তথ্য আমাদের হ্যাচারির জৈবনিরাপত্তা উন্নত করতে যেসব ঝুঁকি, চ্যালেঞ্জ এবং সুযোগ আছে সেগুলো বুঝতে সাহায্য করবে।
  • একটি ডিজিটাল টুলসেট তৈরি করা - (ডিজিটাল টুল পৃষ্ঠার লিঙ্ক)। এর মধ্যে রয়েছে জৈবনিরাপত্তার ওপর সাতটি প্রশিক্ষণ ভিডিও, একটি সেলফ-অ্যাসেসমেন্ট অ্যাপ এবং মনিটরিং টেমপ্লেট শিট। এগুলো জৈবনিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ এবং পর্যবেক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়গুলো সবার জন্য আরও সহজ করে তুলবে।
  • চিংড়ি শিল্প টেকসইকরণ প্রতিবেদন তৈরি - (এই শিল্প দীর্ঘস্থায়ী করণের প্রতিবেদন পৃষ্ঠার লিঙ্ক)। বাংলাদেশের বৃহত্তর চিংড়ি শিল্পের ভবিষ্যৎ বিকাশের ক্ষেত্রে দুটি প্রধান সীমাবদ্ধতাকে আমরা গভীরভাবে বিশ্লেষণ করেছি। এর ভিত্তিতে দুটো প্রতিবেদন তৈরি করে সেগুলো হলো, স্থিতিশীল পানির ব্যবহার এবং পোস্ট-লার্ভার স্থিতিশীল সরবরাহ।